পঞ্চম দিনে এসে লাঞ্চের পর ব্যাটিং-এ নামলো বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কা থেকে তখন পিছিয়ে ১০৭ রান। তামিম ইকবাল খান এর চোখের সামনেই ম্যাচের ফলাফল। দিনের শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করে ড্র করবে বাংলাদেশ। এখন লক্ষ্য শুধু বল খরচ করে, উইকেট ধরে রেখে ক্রিজে টিকে থাকা। কিন্তু তামিম ইকবাল খান এর চিন্তা ছিল ভিন্ন।
প্রথম থেকেই চার আর ছয়ে পুরো ওয়ানডে মেজাজে ব্যাটিং শুরু করে তামিম ইকবাল। দরকার ছিল অপর প্রান্তের সাপোর্ট। ওখানে অপর প্রান্তে সাইফ আর শান্ত দ্রুত তাদের উইকেট বিলিয়ে দেয়। এরপরও থামেনি তামিম ইকবাল খান। ৫৬ বলে তুলে নেয় তার হাফ সেঞ্চুরি। বাংলাদেশ দলের মোট রান তখন ৫২। এতেই ভেঙে যায় ১৮৯০ সালে লর্ডসে জে জে লাইয়নসের করা হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ডেটি। লাইয়নস যখন ৫০ করেছিল তখন অস্ট্রেলিয়ার মোট রান ছিল ৫৫।
২য় সেশন শেষে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ২ উইকেটের বিনিময়ে ১০০ রান। এরপর বৃষ্টির কারণে আর ব্যাটিং করার সূযোগই পায় নি বাংলাদেশ। হয়ত টেস্টের ১০তম সেঞ্চুরিটা পুরো হয়ে যেত তামিম ইকবালের। দূর্ভাগ্যবশত ১ম ইনিংসেও নার্ভাস নাইনটি-তে ফিরতে হয়েছিল তামিম ইকবালের।