বৈশ্বিক মহামারী করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ রূপ নেওয়ায় গত ১৪ ই এপ্রিল বুধবার থেকে সারা দেশে চলছে সর্বাত্মক কঠোর লকডাউন।
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের মধ্যে যাদের একান্তই বাইরে যাওয়া প্রয়োজন হবে তাদের জন্য ‘ মুভমেন্ট পাস ’-এর ব্যবস্থা করছে বাংলাদেশ পুলিশ।
তবে গণমাধ্যম, ব্যাংক, গার্মেন্টস, শিল্পকারখানা ও হাসপাতালে কাজ চলছে।
জরুরি সেবা খাতগুলোও খোলা রয়েছে। এ কারণে অনেকেই জরুরি প্রয়োজনে বের হচ্ছেন। এই পরিস্থিতে কারা বাইরে বের হতে পারবেন, কারা পারবেন না, এ নিয়ে ভুল–বোঝাবুঝির ঘটনাও ঘটছে। পুলিশ এমন অনেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে, যারা জরুরি সেবার আওতায় পড়েছেন।
লকডাউনের বিধিনিষেধের আওতামুক্ত ব্যক্তি কারা ও প্রতিষ্ঠান কোনগুলো সেটি জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
১৮ শ্রেণীর ব্যাক্তিদের চলাচলে মুভমেন্ট পাস প্রয়োজন নেই। শুধু কর্মরত প্রতিষ্ঠানের পরিচয়পত্র দেখালে কর্মস্থলে আসা-যাওয়া করতে পারবেন।
চলমান লকডাউনের বিধিনিষেধের আওতামুক্ত যারা রয়েছেন তারা হলেন:-
১. ডাক্তার
২. নার্স
৩. মেডিকেল স্টাফ
৪. কোভিড টিকা/চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি/স্টাফ
৫. ব্যাংকার
৬. ব্যাংকের অন্যান্য স্টাফ
৭. সাংবাদিক
৮. গণমাধ্যমের অন্যান্য স্টাফ
৯. টেলিফোন/ইন্টারনেট সেবাকর্মী
১০. বেসরকারি নিরাপত্তাকর্মী
১১. জরুরি সেবার সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা/কর্মচারী
১২. অফিসগামী সরকারি কর্মকর্তা
১৩. শিল্পকারখানা/গার্মেন্টস উৎপাদনে জড়িত কর্মী/কর্মকর্তা
১৪. আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য
১৫. ফায়ার সার্ভিস
১৬. ডাকসেবা
১৭. বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও জ্বালানির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি/কর্মকর্তা
১৮. বন্দর–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি/কর্মকর্তা।
করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় দেশে ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউন চলছে। এই সময়ে বাইরে বের হলেই জরিমানা গুনতে হচ্ছে। প্রতিদিন রাজধানী সহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জরিমানা আদায় করা হচ্ছে।
[…] পরিস্থিতিতে এবার করোনার টিকা চুরি মুভমেন্ট পাস যাদের প্রয়োজন নেই সমুদ্রে ৬৫ দিন মাছ আহরণ নিষিদ্ধ […]
[…] বিশেষজ্ঞরা দেখেছেন, প্রচুর কোভিড-১৯ রোগীর শরীরে প্রাথমিক লক্ষণগুলোর […]