সোমবার (২৫) অক্টোবর এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি আহমদ আলী,সাবেক সভাপতি মাহির মুহাম্মদ মাহফুজ ও মইন উদ্দিন উপদেষ্টা হয়ে স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়।
নবনির্বাচিত সভাপতি খাইরুল আমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।সিনিয়র সহ সভাপতি আবুল মনসুর আবেদিন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃত বিভাগের ১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থী। সাধারণ সম্পাদক সোহেল তানভির নিহাল সংস্কৃত বিভাগের ১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের এবং যুগ্মসাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন কাদের রনি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃত বিভাগের ২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
দায়িত্ব গ্রহণের পর কক্সবাজার-২(মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মাননীয় উপাচার্য, প্রক্টর,রেজিস্টার সহ,কর্মরত মহেশখালীর সকল শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন নবনির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ এসোসিয়েশনের সকল সদস্যদের একাংশ।
সভাপতি খাইরুল আমিন বলেন, “আমি এবং আমার সাধারণ সম্পাদক নতুন কমিটির সবাইকে সাথে নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি আদায়ে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করবো। এবং শুধু মহেশখালীর শিক্ষার্থীদের নয় পুরো কক্সবাজার জেলার শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করে যাবো। আমি এবং আমাদের কমিটির জন্য সবার কাছে দোয়া চাই এবং আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।”
সিনিয়র সহ সভাপতি আবুল মনসুর আবেদিন বলেন, “মহেশখালী থেকে আগত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এক বন্ধনে আবদ্ধ করার লক্ষ্যেই গঠিত এই সংগঠন। আমরা শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সর্বদা সচেষ্ট থাকব। এক্ষেত্রে এসোসিয়েশনের সকল সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট সকলের সকলের সহযোগিতা আশা করছি। ইতোমধ্যে এমন কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
সাধারণ সম্পাদক সোহেল তানভির নিহাল বলেন, “এই এসোসিয়েশন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়স্থ মহেশখালীর সকল শিক্ষার্থীদের অনেকদিনের একটা আক্ষেপের সমাপ্তি।এই এসোসিয়েশন পেয়ে আমরা সবাই খুবই আনন্দিত। আমি চাই আমার সিনিয়রদের সার্বিক দিকনির্দেশনা নিয়ে আমরা এই এসোসিয়েশন কে আগামীর মহেশখালীর চবিয়ানদের জন্য একটা আস্থাশীল প্লাটফরম হিসেবে গড়ে তুলবো।”