আজ (বুধবার) সকাল থেকেই সেখানে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
দল-মত-নির্বিশেষে সাধারণ মুসলমানগন নারায়ে তাকবীরের ধ্বনিতে রাজপথ কাঁপিয়ে তুলেছে।
গতরাতে স্থানীয় পূজামণ্ডপে মূর্তির পায়ের নিচে কোরআন শরীফ রাখা হয় বলে এলাকার কিছু মুসলমানের চোখে পড়ে।
এরপর মুহূর্তের মধ্যে খবরটি চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে ভোর পাঁচটা থেকেই সেখানে মানুষজন একত্রিত হতে থাকে।
অপরাধীদের বিচারের দাবিতে ফুঁসে ওঠে তৌহিদী মুসলমান।
স্থানীয়রা জানান, কারা এসবের ইন্ধন দাতা, দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল কারা করতে চায় এসব খতিয়ে দেখা উচিৎ। এই বিষয়টা নিয়ে আমরা বর্তমান সরকারের আন্তরিকতা দেখার অপেক্ষায় আছি। তারা আরও বলেন, স্থানীয় ওলামায়েকেরাম এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর নেতৃবৃন্দ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এবং তারা স্থানীয় মেয়র এবং প্রশাসনের সাথে আলাপের মাধ্যমে অপরাধীদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছেন।
কোরআন মুসলমানের হৃদয়ের স্পন্দন। খুব দ্রুত সময়ে কোরআনের এই অবমাননার সঠিক বিচার হতে হবে বলে দাবি জানান আন্দোলনরত ব্যক্তিবর্গ।
ইতোমধ্যে স্থানীয়দের ফেসবুক লাইভ থেকে খবরটি সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশবাসী এই ধৃষ্টতার কঠিন বিচার দেখতে চায়।