ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ এ ম্যাচের তৃতীয় মিনিটেই ত্যাকুমির গোলে এগিয়ে যায় লিভারপুল। দারুণ সব পাসে যখন প্যালেসের নাকানিচুবানি অবস্থা তখন ৩৫ মিনিটের মাথায় আরেকটি চমৎকার গোল করে দলকে এগিয়ে নেন সেনেগালের খেলোয়াড় সাদিও মানে। দুইটি করে গোল পেয়েছেন যথাক্রমে ব্রাজিলের ফিরমিনো এবং মিশরের ফরোয়ার্ড মোহাম্মদ সালাহ। ম্যাচের ৪৪ এবং ৬৮ মিনিটে গোল দুটি করেন ফিরমিনো। ৫২ মিনিটে দলের চতুর্থ গোলটি করেন মিডফিল্ডে খেলা হেন্ডারসন। মানের বদলি হিসাবে নেমেই ৬৮ মিনিটে একটা এসিস্ট করেন সালাহ। এরপর ৮১ মিনিটের মাথায় আলেক্সান্ডার এরনল্ডের কর্ণার কিক থেকে দারুণ হেডে গোল করেন সালাহ। তিন মিনিট পরেই ডি বক্সের বাইরে বা দিক থেকে দারুণ এক শটে আরেকটি দারুণ গোল খুঁজে নেন সালাহ। এর পরে তার বিখ্যাত সেজদাহ দিয়ে উদযাপন করেন গোল। এর মধ্যেই ফুটবল ইতিহাসে ঘটে গেলো আরেকটি সেভেন আপ।
‘সেভেন আপ’ ধারণাটা ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয় ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে ব্রাজিল যখন জার্মানির কাছে ৭ গোলে হেরে গিয়েছিলো।
[…] রেকর্ড গড়লেন এসি মিলানের এই তারকা। এসি মিলানের তরুণ এই পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড গড়লেন […]
[…] লীগ এবং ১৯-২০ মৌসুমে ২৮ বছর পর প্রিমিয়ার লীগের চ্যাম্পিয়ন হতে দারুণ অবদান রাখেন। […]